২০১৯ সালে সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যেতে চাইলে জেলা প্রশাসক অফিস, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার, পৌর ডিজিটাল সেন্টার, সিটি করপোরেশন ডিজিটাল সেন্টার থেকে প্রাক-নিবন্ধন করা যাবে।
আর বেসরাকারিভাবে যেতে চাইলে মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত হজ এজেন্সি থেকে নিবন্ধন করা যাবে।
প্রাক-নিবন্ধনের টাকা জমাসাপেক্ষে ব্যাংক থেকে প্রাক-নিবন্ধন ক্রমিক নম্বর দেওয়া হয় ও মোবাইল ফোনে এসএমএস করে প্রাক-নিবন্ধনের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
হজ ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে ২০১৮ সালে হজে যেতে ইচ্ছুকরা প্রাক-নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ করছেন। ইতিমধ্যে ১ লাখ ৩১৭ জন প্রাক-নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। পূর্ব নিয়মমতে সরকারি ১০ হাজার কোটা সংরক্ষণ করা হলে আর মাত্র ১৭ হাজার হজযাত্রী নিবন্ধনের সুযোগ পাবেন।
চলতি হজ মৌসুমে (২০১৮ সালে) বাংলাদেশ থেকে কোটা অনুযায়ী ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজে যেতে পারবেন। আগামী বছর (২০১৯ সালে) যদি হজের কোটা না বাড়ে তাহলে এ সংখ্যা অতিক্রম করলে নিয়মমতো হজযাত্রীরা অপেক্ষমান তালিকায় থাকবেন এবং পরবর্তী বছর (২০২০ সালে) হজে যাবেন। তাই ২০১৯ সালে হজ গমনে ইচ্ছুকদের এখনই নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস